মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্বের চিকিৎসা

বন্ধ্যত্ব জটিল একটি রোগ। স্বামী-স্ত্রী অবাধ সহবাসের পরও যদি স্ত্রী গর্ভধারণে ব্যর্থ হন, তা বন্ধ্যত্ব নামে পরিচিত। গর্ভসঞ্চার হওয়া এবং তা পূর্ণাবস্থা পর্যন্ত ধরে রাখার অক্ষমতাও গর্ভপাত বা মিসক্যারিজের মধ্যে পড়ে। গর্ভধারণের ক্ষমতা বয়সের ওপর নির্ভর করে। নারীরা ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে গর্ভবতী হতে পারে। ৩৫ বছর বয়স থেকে গর্ভধারণ ক্ষমতা কমতে থাকে এবং গর্ভ বিপর্যয়ের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারণের সমস্যা প্রায় দম্পতির ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে (৫০ শতাংশ নারী এবং ৩৫ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়)। স্ত্রীর বয়স ৩৫ বছরের কম হলে এক বছর চেষ্টার পরও যদি তার গর্ভসঞ্চার না হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

রোগটি স্বামী-স্ত্রীর যে কোনো একজন অথবা উভয়ের কারণে হতে পারে। পুরুষ বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- বীর্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রাণু না থাকা। মৃত শুক্রাণু বা শুক্রবিহীন বীর্য। একটি অ-কোষ বা লুপ্তপ্রায় অ-কোষ অথবা জন্মগতভাবে অ-কোষ না থাকা। বিকৃত শুক্রাণু। শুক্রাণুর জন্য অ-কোষে প্রয়োজনীয় তাপ ও পরিবেশ না থাকা। শুক্র নির্গমনে অক্ষমতা। রক্তে বা শুক্রে অ্যান্টিবডি বেশি থাকা। ভেরিকোসিল হলে। যৌনক্রিয়ার অক্ষমতা। যৌনাঙ্গে যক্ষ্মা, গনোরিয়া। গুটি বসন্তের পরবর্তী কুফল। ধূমপান ও মাদকাসক্তি। দীর্ঘদিন গ্যাস্টিক, আলসারসহ অন্যান্য জটিল রোগের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অ্যালপ্যাথিক ওষুধ সেবন। বংশগত কারণ ইত্যাদি।

স্ত্রী বন্ধ্যত্বের কারণ হলো- ডিম্বাশয়ের সঠিকভাবে কাজ না করা। জরায়ু আকারে ছোট বা বিকৃত থাকা। মাসিক স্রাবের অনিয়ম। ডিসমেনোরিয়া বা ঋতুশূল। জরায়ু ও ডিম্বকোষে টিউমার। গনোরিয়া ও বংশগত রোগ ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে উভয়ের কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com